জন ফিটজারাল্ড কেনেডির সাথে প্রেম, কিন্তু বিবাহ নয়; জিনের দুর্ভোগময় জীবন

ভাইরাসজনিত সংক্রমণের ফলে তাঁর কন্যা মানসিকভাবে প্রতিবন্ধী হয়ে জন্মগ্রহণ করে। এ ঘটনা তাঁকে আরও গভীর হতাশায় নিমজ্জিত করে এবং মানসিকভাবে অস্থির করে তোলে। চিকিৎসার জন্য তাঁকে একুশটি ইলেক্ট্রিক শক দেওয়া হয়, যার ফলে তাঁর স্মৃতিশক্তিও নষ্ট হয়ে যায়।

জিনের নীল চোখ আর কাঠখোট্টো সৌন্দর্যের জন্য সিনেমায় কাজ পেতে কোনো অসুবিধা হয়নি

তিনি ধনী পরিবারের মেয়ে ছিলেন এবং তার পিতা তার অভিনয় জীবনে আপত্তি করেছিলেন। কয়েকটি ছবির পর তিনি শীর্ষস্থানীয় অভিনেত্রী হয়ে ওঠেন। অস্কারের মনোনয়নও পেয়েছিলেন। তবে তার একটা কমতি ছিল – তার কণ্ঠস্বর। জিনের কণ্ঠ খুবই পাতলা ছিল, তাই কণ্ঠে গভীরতা আন

চলচ্চিত্রে নায়িকাদের নীল জলের মতো বা গভীর সাগরের মতো নয়ন

সৌন্দর্যের এমন উদাহরণ হলিউডের এক অভিনেত্রীর ক্ষেত্রে পুরোপুরি প্রযোজ্য। তার নাম ছিল জিন টিয়ার্নি। ১৯৪০-এর দশকে চলচ্চিত্রে আবির্ভাব ঘটেছিল জিনের। তিনি এতটাই রূপবতী ছিলেন যে, অনেক চলচ্চিত্রে নিজের সৌন্দর্য লুকানোর জন্য মেকআপ করতে হতো তাকে।

সৌন্দর্য লুকানোর জন্য মেকাপ করতেন জিন

অবসাদে পাগল হয়ে উঠেছিলেন; ২১টি শক পেয়ে হারিয়ে গেল স্মৃতি, শীর্ষ অভিনেত্রী থেকে পরিণত হয়েছেন বিক্রয়কর্মীতে।

Next Story