বিধায়ক রবি ঠাকুর জানিয়েছেন, কয়েক মাস আগে তিনি দিল্লিতে খেল মন্ত্রী অনুরাগ সিং ঠাকুরের সঙ্গে সাক্ষাত্ করে লাহৌল-স্পিতিতে দুঃসাহসিক খেলার উন্নয়নের ব্যাপারে আলোচনা করেছিলেন।
বিধায়ক জানিয়েছেন যে, সিসুঁতে হেলিকপ্টার ল্যান্ডিং প্যাড থাকার ফলে খেলোয়াড়রা হেলিকপ্টারে সহজেই এখানে পৌঁছে যেতে পারবেন। তবে ছয় মাস ধরে বরফে আবৃত থাকা এই অঞ্চলে ম্যাচ আয়োজন করাও কম চ্যালেঞ্জিং নয়।
জানানো হয়েছে যে, বর্তমানে বিশ্বের সর্বোচ্চ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের রেকর্ড হিমাচলের চায়ল ক্রিকেট স্টেডিয়ামের নামে রয়েছে। এটি ১৮৯১ সালে পটিয়ালা রাজ্যের মহারাজা ভূপেন্দ্র সিংহ ৭৫০০ ফুট উচ্চতায় নির্মাণ করেছিলেন।
ক্রিকেটের উত্তেজনা এবং ক্রিকেট প্রেমীদের আগ্রহ এবার মাঠ ছাড়িয়ে পাহাড়ি অঞ্চলেও দেখা যাবে। কারণ, হিমালয়ের বরফাচ্ছন্ন পাহাড়ের মাঝে বিশ্বের সর্বোচ্চ উচ্চতায় অবস্থিত ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের প্রস্তুতি চলছে।