২০২৯ সালে আমি সিনিয়র জাতীয় দলে নির্বাচিত হয়েছিলাম। এশিয়ান শ্যুটিং চ্যাম্পিয়নশিপে অংশগ্রহণ করেছিলাম। এই প্রতিযোগিতাই ছিল যেখানে ঠিক হবে কে অলিম্পিকে খেলবে এবং কে খেলবে না। এই প্রতিযোগিতায় আমি অলিম্পিক কোটা জিতেছিলাম এবং পরে অলিম্পিক গেমসে অংশগ্র
ঐশ্বর্য বলেন, “২০০৪ সালে আমার বয়স ছিল ১৩ বছর। জুনিয়র গ্রুপের শুটার হওয়ার জন্য শুটিং একাডেমিতে ট্রায়াল দিতে এসেছিলাম। আমার নির্বাচন হয়নি। তারপর এক বছর আমি কোনো সুযোগ-সুবিধা ছাড়াই বাড়িতেই অনুশীলন করেছি। ২০০৫ সালে আবার ট্রায়াল দিতে এসেছিলাম।”
ওলিম্পিয়ান অশ্বিনী বলেন, “আমি এখন ২২ বছরের। ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০১ সালে আমার জন্ম। আমার গ্রাম রত্নপুর, খরগোন জেলার ৭০ কিলোমিটার দূরে। বাবা কৃষক। তাঁর কাছে একটি লাইসেন্সধারী বন্দুক ছিল। তাঁকে বন্দুক চালাতে দেখে আমার মনে অস্ত্রের প্রতি আগ্রহ জন্মে।”
শ্যুটিং বিশ্বকাপে দেশকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন; অলিম্পিয়ান ৫টি সোনা জেতার গল্প বর্ণনা করেছেন।