সিক্কিম বিধানসভায় বিরোধী দলের সম্পূর্ণ অভাব লৌকিকতন্ত্রের ভারসাম্য নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করে।
ওড়িশায় ২৪ বছরের দীর্ঘ শাসনের পর নবীন পাটনায়কের দল বিজেডি পরাজিত হয়েছে এবং সেখানে সরকার গঠন করেছে ভারতীয় জনতা পার্টি।
আমেঠী ও ভায়ানাদ উভয় আসনে জয় অর্জন করে তিনি কংগ্রেসকে শক্তিশালী করেছেন। ভায়ানাদ আসন থেকে তার পদত্যাগের পর প্রিয়াঙ্কা গান্ধী সেখান থেকে জয়লাভ করেন।
দশ বছর পরে অনুষ্ঠিত বিধানসভা নির্বাচনে উমর আব্দুল্লা-নেতৃত্বাধীন জাতীয় সম্মেলন একটি চমৎকার সাফল্য অর্জন করে। এবং উমর আব্দুল্লাকে মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত করা হয়।
ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন ভ্রষ্টাচারের মামলায় জেল গেছেন, কিন্তু পরে তিনি পুনরায় মুখ্যমন্ত্রীর পদে ফিরে আসেন।
বিধানসভা নির্বাচনে মহাযুতি জোটের জয়ের পর দেৱেন্দ্র ফড়নবিস মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এই ঘটনা মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে একটি নতুন দিক নির্দেশ করেছে।
তিহড় জেল থেকে মুক্তি পেয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে রাজনৈতিক জগতে তীব্র তোলপাড় তৈরি করেছেন তিনি।
এনডিএ নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করেছে, যদিও 'এবার ৪০০ পার' স্লোগান বাস্তবে রূপান্তরিত করতে পারেনি।
২০২৪ সালে রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ব্যাপক পরিবর্তন ও ঘটনা ঘটেছে, যার প্রভাব আগামী বছরগুলিতেও দেখা যাবে।